কুষ্টিয়ার আড়ুয়া পাড়ার এক পরিবারে নেমে এসেছে গভীর শোক ও উদ্বেগ। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি, পোড়াদহ শাখার জুনিয়র অফিসার রমজান আলীর বড় ছেলে রিফাতুজ্জামান রাশেদ গত ১৮ই আগস্ট, সোমবার, সকাল সাড়ে ১১টা থেকে নিখোঁজ রয়েছে। প্রতীতি বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির এই মেধাবী ছাত্র কেন হঠাৎ করে নিখোঁজ হলো, তা নিয়ে তার পরিবার ও স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
নিখোঁজের এক দিন পর জিডি, এরপর কী?
রিফাতুজ্জামান নিখোঁজ হওয়ার পর তার পরিবার ১৯শে আগস্ট কুষ্টিয়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করেছে, যার নম্বর ১৩১৭। কিন্তু প্রশ্ন হলো, নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর কেন জিডি করা হলো? এই মূল্যবান সময়টিতে ছেলেটির খোঁজে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল?
এই ধরনের ঘটনায় যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো উচিত। কিন্তু কেন এমন দেরি হলো, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
গণমাধ্যমের দায়বদ্ধতা: আসুন, আমরা সবাই মিলে একটি জীবন বাঁচাই!
এই মুহূর্তে আমাদের সবার দায়িত্ব, এই খবরটি যত দ্রুত সম্ভব ছড়িয়ে দেওয়া। আপনার একটি শেয়ার, একটি ছোট্ট তথ্য, হয়তো একটি পরিবারের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনতে পারে।
আপনার কাছে যদি রিফাতুজ্জামান রাশেদের কোনো তথ্য থাকে, তবে অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত নম্বরে যোগাযোগ করে তার পরিবারকে সাহায্য করুন: ০১৭৩৫৬৬৩২৯৫
আসুন, এই মানবিক সংকটে আমরা সবাই পাশে দাঁড়াই। রিফাতুজ্জামানকে খুঁজে বের করতে সহযোগিতা করুন। আপনার শেয়ারই হতে পারে এই নিখোঁজ ছাত্রকে খুঁজে পাওয়ার সবচেয়ে বড় মাধ্যম।